এলিট পুরাণ, উলট পুরাণ — বাংলা Transcript

Triangular Vishon
14 min readMar 31, 2021
আমরা যেগুলো নিয়ে কথা বলেছি সেগুলো এখানে পেয়ে যাবে।

কিছু দিন আগে আনন্দবাজারের সম্পাদকীয়তে একটা চিঠি পড়লাম যে “কাশ্মীর নিয়ে যে decision-টা নেওয়া হয়েছে, সেটা তারাই পছন্দ করবে না যারা অতি-secular!”।

আসলে ব্যাপারটা খুব হাস্যকর। কারণ তুই যেটা বলছিস, secular যে চিন্তাধারাটা, সেটার অর্ধেক, পৌনে, সোয়া এ রকম হয় না। তুমি secular হতে পারো বা communal হতে পারো। এবার এগুলো বলার কারণ হচ্ছে বিষয়টাকে নিয়ে ব্যঙ্গ করা। আসল চিন্তাধারাটাকে একটা বিদ্রুপ করা। এবং সেটা কিন্তু শুধু যে secularism নিয়ে হচ্ছে তা নয়। আমরা সাধারণত খুব গর্ববোধ করে থাকি যে আমাদের দেশ সারা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় democracy। এবার democracy বা গণতন্ত্র বলতে যে ধারণাটা এখন হয়ে উঠেছে সেটা হল — সংখ্যাগুরুর যে চিন্তাধারা, সংখ্যাগুরুর যে জীবনযাপন — সেগুলোই প্রধান। সেখানে যদি কেও অন্য ধারণা পোষণ করে, তার সেই কথা বলার scope-টাকেই রেখো না।

এবং এই যে দেশভক্তি, এটার definition-টাও কিন্তু আশ্চর্য ভাবে — একটা রাজনৈতিক দল বা একটা সরকার, তার প্রতি যদি আমি অনুগত থাকি, সেটাই আমার দেশের প্রতি অনুগত থাকা।

এটা কি হচ্ছে আমার মনে হয়, সেই jingoism জিনিসটাকে খুব চালাকি করে ঢেকে পরিবেশন করা হচ্ছে। পুলওয়ামার ঘটনার পর আমরা সবাই দেখেছি কাশ্মীরি এবং জঙ্গির মধ্যে কোনো ফারাক থাকছে না। আমি দেখেছি আমার শহরের কাশ্মীরি শালওয়ালাদের আক্রমণ করা হয়েছে। বিভিন্ন university-তে তারা শুধু কাশ্মীরি বলেই তাদের নিগ্রহ করা হয়েছে। এবং এই সমস্ত নিগ্রহের ঘটনার যখন কেও প্রতিবাদ করছে তখন তাদের একটা আশ্চর্য যুক্তি দিয়ে আক্রমণ করা হচ্ছে। সেটা কী রকম? না বলা হচ্ছে, “তখন আপনারা কেন প্রতিবাদ করেন নি?”। একজন মানুষ যখন কোনো নিন্দনীয় ঘটনার প্রতিবাদ করে, তখন তার সামনে যদি আর একটা ঘটে যাওয়া খারাপ ঘটনা তুলে ধরে আবার একটা খারাপ ঘটনাকে justify করতে যায়, তাহলে একটা ভয়ঙ্কর মানসিকতা। সে actually বলতে চাইছে কোনো ঘটে যাওয়া খারাপ ঘটনার retaliation হচ্ছে এটা।

এই সবের দিক থেকেও আমার মনে হয় যে কিছু কিছু জিনিসকে নিয়েও একটা আশ্চর্য confusion তৈরি করে দেওয়া হয়। যেমন ধরে MTV Hustle বলে একটা show হয়, সেখানে rap করছে একজন যে, “আমি নারীবাদী। আমি ছেলেদের খিস্তি করব। আমি আমার শরীর দেখিয়ে promotion নেব কারণ আমি নারীবাদী।”। যে anchor ছিল সে লাফাচ্ছে এটা বলে, “এটা pseudo-Feminism! এটা pseudo-Feminist!”। লোকে বলছে, “ওটা আসলে Feminism নয়, ওটা আসলে misandry!”। এবার either তুমি Feminist নাহলে তুমি sexist।

আসলে এটাই, পুরো pattern-টাই এ রকম যে rational চিন্তাগুলোকে গালাগালে পরিণত কর। “sickular”, “feminazi” এই শব্দগুলো আসছে।

এই যে ব্যঙ্গর একটা জায়গা থেকে, এই যে গালাগাল করছে…

Narrative creation-টা এখন একটা শিল্পের পর্যায়ে চলে গেছে। ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ কিছু সমস্যা, সামাজিক হোক, রাজনৈতিক হোক, অর্থনৈতিক হোক, সেই সব সমস্যগুলোকে এমন ভাবে ছোট ছোট করে ভেঙে, simple করে দিয়ে — তলিয়ে ভাবলেই বোঝা যাবে যে আসল সমস্যাটা অবধি মানুষকে পৌঁছতে দিও না। তাদের ঐ ব্যাপারটায় গোল গোল করে ঘুরতে দাও।

কাশ্মীরে যা হচ্ছে, সেই সমস্যাটা নিয়ে যাতে লোকজন ঢুকতে না পারে, তুই যে রকম বললি, একজন বলেছে যে, “আমার মুসলিম যারা bachelor ভাই, তারা তো খুব খুশি হয়েছে এই decision-টা আসার পরে কারণ এবার ফর্সা দেখে আমাদের কাশ্মীরি বৌ আসবে!”। এটাই কি দেশপ্রেম তোমার কাছে?

দেশপ্রম কিনা জানি না কিন্তু দেশপ্রেম জিনিসটাকে আশ্চর্য ভাবে নিয়ে আসা হচ্ছে। যেমন হঠাৎ করে কিছু কিছু জায়গায় অপ্রাসঙ্গিকভাবে army, ISRO এই সমস্ত চলে আসছে।

যুক্তির পরিবর্তেই চলে আসছে এবং actual army-র বা actual ISRO-র problem যেগুলো হচ্ছে সেগুলো নিয়ে মানুষে দেখছে না। কারণ ISRO-র কিছু কিছু grade-এ double increment দেওয়া হয়। এবং সেই double increment-টা বন্ধ করে দেওয়া হয় জুলাইয়ের প্রথম week থেকে।

হ্যাঁ, এবং একই জিনিস করছে army-দের ক্ষেত্রেও।

One rank one pension!

যখন পুলওয়ামার ঘটনায় এতজন মানুষ মারা গেলেন, সেই সময়ে মানুষ কিন্তু ব্যাপক ভাবে হাহুতাশ করেছে। কিন্তু ঐ, আমার প্রশ্নটা সেখানেই। এ রকম ঘটনা ঘটে গেল কি করে আমার দেশের মধ্যে? Intelligence-এর কোথায় failure?

Army-দের ক্ষেত্রে যেটা মনে হয়, ধরেই নেওয়া হয়েছে যে army-দের কাজই হচ্ছে মরে যাওয়া।

হ্যাঁ, আর মরে গেলে সেটা নিয়ে আমি রাজনীতিটা যাতে করতে পারি ভোটের ময়দানে।

মানুষ Facebook-এ, WhatsApp-এ সারাক্ষন যেটা দেখছে, আসে পাশে আমি দেখছি…

তারা কিন্তু headline-এ বিভ্রান্তিগুলো ছড়াচ্ছে। তাদের অগাধ ভরসা আছে যে কেও খবরটা খুলে আর ভেতরে পড়বে না।

অমর্ত্য সেনের মত মানুষ! তার কিছু বক্তব্য এমন ভাবে represented হচ্ছে, যেন তার গায়ে একটা label সেঁটে দেওয়ার চেষ্টা। Exactly তুই যেটা বলছিস যে “উনি ওই রকম রাজনৈতিক ধারণার পক্ষে/ ওর বিরোধী!”। এরম একটা করে দেওয়া হচ্ছে। Media করছে এটা।

যখন মানুষ রাস্তায় নামছে তখন এই ধরণের media বা এই ধরণের রাজনীতি লোকজনকে বলছে যে “তুমি তাচ্ছিল্য করো। এই আন্দোলনের কোনো মানেই হয় না!”। একটা কবিতা মনে পড়ে যায়। “আমার রাষ্ট্র প্রথমে socialist-দের মারতে এলো এবং আমি চুপ করে থাকলাম কারণ আমি socialist ছিলাম না। আমার কী যায় আসে? তারপরে তারা trade union-এর লোককে মারতে এলো। আমি তখনও চুপ করে থাকলাম কারণ আমার কিছু যায় আসে না। তখন ইহুদীদেরও মারতে এলো। আমার তখনও কিছু যায় এলো না। আমি ইহুদী নই। শেষমেশ তারা যখন আমায় মারতে এলো, তখন আমি চারপাশে তাকিয়ে দেখলাম, আমার জন্য কথা বলার কেও নেই কারণ…”

এটা যদি আমার understanding হয়, সেটা তো ভয়ঙ্কর!

Student movement হলে বলে দেওয়া হচ্ছে যে, “সরকারি টাকায় পড়ে! পড়াশোনায় মন নেই! খালি মিছিল meeting!”

কলেজে যে ছেলে-মেয়ে পড়তে যাচ্ছে, সেই সময়টা কিন্তু ভীষণ important তার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক চেতনা তৈরি হওয়ার জন্য। কিছুটা হলেও বুঝতে শুরু করবে যে দেশে কী হচ্ছে/ কী হওয়া উচিত নয়, এই ধারণাগুলো তৈরি হবে। সে ক্ষেত্রে এখন যেটা হয়েছে, একটা ঔদাসীন্য চলে এসেছে তাদের মধ্যে। “Politics তো ultimately ভালো করছে না দেশের। তাহলে আমি politics নিয়ে ভেবে কী করব? তুমি তো কিছু বদলাতে পারবে না।”। এই ছাত্র-ছাত্রীরা যখন ভোট দিতে যাবে, তাহলে কী হবে? তাহলে যেটা হচ্ছে এখন, সমস্ত ভোটের আগেই যে ঘটনাটা ঘটছে — রাজনৈতিক দলগুলো নানান রকমের gimmick তৈরি করছে এবং সেটা নিয়ে ভোটটা নিয়ে চলে যাচ্ছে।

আমরা যখন কলেজে পড়তাম, আমরা কি এতটা সচেতন ছিলাম রাজনীতির ব্যাপারে?

ঠিক বলেছিস! কিন্তু এখনকার পরিস্থিতিটা একটু আলাদা। তোকে একটু বুঝতে হবে যে তখন কিন্তু social media-র reach-টা এ রকম ছিল না। এখন যেটা হয়, social media-তে কিন্তু কিছু ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর, সেটাকে একটা propaganda ছড়ানোর জন্য যেভাবে প্রচার হয়! ছাত্র-ছাত্রীরা ভীষন ভাবে connected social media-র সাথে। তারা অবশ্যই প্রভাবিত হয়। তো যেটা difference হয়ে যাচ্ছে, আমরা হয়তো কম জানতাম কিন্তু ভুল জানতাম না।

অনেকে বলে যে “poiltics-টা না খুব নোংরা জিনিস”, যে রকম বলছিলি। মানুষ এখন যেটা তৈরি করতে পেরেছে যে দুটো সত্ত্বাকে আলাদা করে দেয়। “তোমার একটা মানুষ সত্ত্বা আছে, তোমার একটা রাজনৈতিক সত্ত্বা আছে।”। এই দুটো কখনই এক হতে পারে না। তারা এই ধরণেরও (কথা) বলছে, “নিজের রাজনৈতিক মতটা কেন দিচ্ছ?!”। (তারা) দেখতে চায় না।

হ্যাঁ, বিষয়টা এ রকম যেন রাজনীতি যারা করবে তারা অন্য জগৎ থেকে আসবে আর বাকিরা রাজনীতি নিয়ে কোনো প্রশ্নই করবে না।

“আমি জানবই না। আমি মানুষের ব্যাপারে কোনো কথা বলবই না।”

এবং এই একদম recently ঘটেছে আমার শহরের ঘটনা যেটা। ডাক্তারদের আন্দোলন হয়েছিল। এবং আমি সেই সময়টায় দেখেছিলাম যে মানুষ ভীষণভাবে প্রভাবিত হয়েছিল। এবং তারা social media-য় সারাক্ষণ এই সরকারের প্রতি “ছিঃ! ধিক্কার!” উগড়ে দিয়েছিল। সেই সময়টা খুব উত্তপ্ত একটা পরিবেশ ছিল। কিন্তু আমি যেটা দেখে খুব হতাশ হলাম — যখন ব্যাপারটা একটু স্তিমিত হল, তারপর কিন্তু আর update রাখার জায়গা নেই। তখন আমার একটা জিনিস আশ্চর্য মনে হল যে তাহলে কি জিনিসটা একটা উৎসবের মত? তখন একটা উৎসব চলছে। আমরা সবাই ভীষণ হই-হুল্লোড় করছি। সবাই “ছিঃ!” বলছি। ‘কে কতটা বেশি “ছিঃ!” বলতে পারি? কার কতগুলো বেশি status আছে?’ — সেই competition-টায় participate করলাম তারপর আর… থেমে গেলাম। জানতে পারলাম না।

তার অনেকদিন পর যোরহাটে একটা ঘটনা ঘটে যেখানে অবসরপ্রাপ্ত একজন ডাক্তারকে মেরে ফেলা হল! তারা যে ডাক্তারের আন্দোলনের জন্য এই ধরণের কথাগুলো লিখেছিল বা share করেছিল, তারা যখন সবাই জামিনে বেরিয়ে গেল, তখন কিন্তু চুপ! এর সাথে সাথে, ছাত্র আন্দোলন বলছিস? শিক্ষকদের আন্দোলনে মেরে ধরে তুলে দেওয়া হচ্ছে এবং তাদের বলা হচ্ছে, “তোমরা আন্দোলন করছ কেন? তোমরা আন্দোলন করলে ‘কী শিখবে বাচ্চারা?’ ”।

আসলে হচ্ছেটা কি, আমাদের সামনে যদি মিথ্যে জিনিসটাকে খুব সহজে তুলে আনা যায়? আমার মধ্যে একটা রাজনৈতিক বোধ, আমার মধ্যে একটা রাজনৈতিক প্রশ্ন যদি না থাকে, আমি সত্যিটা খুঁজতে যাব কেন? আমার সামনে আমার এত রকমের সব media আছে। সামনে যে fact-টাকে নিয়ে আসা হচ্ছে, আমি সেটাকে দেখছি। সেটা সবাই share করছে, আমিও share করছি। এই practice-টাই হয়ে গিয়েছে। সেই জন্য একটা আশ্চর্য situation তৈরি হচ্ছে।

কোনো জিনিস বুঝতে গিয়ে তুমি যদি shortcut নাও, সেখানে কিন্তু ভুল জিনিসটা বোঝার প্রবণতা অনেক বেশি হয়ে যায়। Over-generalization। এ রকম বলে না ? “এরা? এরা না খুব নোংরা হয়। ওরা? ওরা না খুব violent হয়।”। একটা ‘always’ থাকবে বা ‘never’ থাকবে।

একটা আশ্চর্য দোষারোপ করার trend-ও রয়েছে। যে সমস্যাটা আজকের — আজকের সমস্যা নিয়ে কথা হচ্ছে। দায়ী করা হচ্ছে হয়তো, “আমাদের স্বাধীনতার সময়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কেন ছিল?”। হয়তো কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের relevance থাকে। আমি বলছি না যে একদম থাকে না।

লোকজন আর gray area-টা দেখছে না। সব সময় black and white ভাবে ভাবছে যে either সে ভালো বা সে খারাপ। একটা মানুষ। সে অতিমানব। সে সব কাজ ভালো করে। তার কোনো কাজে ভুল নেই। এই সমস্যাটা কোথায়? সে যখন কোনো ভুল কাজও করে, তখন তাকে justify করতে শুরু করে লোকজন। আবার উল্টো দিকে (যারা) opposition-এ আছে, তারা কোনোদিনই কোনো ভালো কাজ করতে পারেনি।

Exactly! এই জায়গাটা ভীষণ ভাবে missing এই মুহূর্তের সময়ে যে একজন মানুষের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মতেরই জায়গা থাকতে পারে। সেই জায়গাটা না। একদম হয়তো তুমি Right নয়তো তুমি Left।

“Communist” বলে দেবে। “Intellectual”, “আঁতেল”, “বুদ্ধিজীবী” — এই এই label দেগে দেওয়া বা উল্টো দিকেও হয় এটা। তাকে আমি “sanghi” বলে দিচ্ছি। তাকে আমি “চাড্ডি” বলে দিচ্ছি।

মাঝামাঝি কিছু হতেই পারে না এ রকম একটা situation।

দু’পক্ষেরই একই দোষ আছে।

হ্যাঁ, exactly!

Social media timeline-এ যে content-গুলো share করা হয় এদিক ওদিক, সেখান থেকে কিন্তু লোকে খবর নিচ্ছে। কী হচ্ছে দেশে, সেটা তারা কোথাও কোনো journalism থেকে নিচ্ছে না।

কোটি কোটি টাকার fund-এর যে IT cell-গুলো হয়েছে, সেগুলো কিন্তু ব্যাপারটাকে manipulate করছে। তুই যে কথাটা বলছিস। এরা তো basically feed-গুলো তৈরি করছে।

একটা documentary দেখেছিলাম, “The Great Hack” বলে। এবং সেইখানে যে pattern-গুলো, তুই যদি একবার দেখিস, একদম same! আগেরবার যখন Trump election campaign করে, শুধু Facebook-এ ad দেওয়ার পেছনে এক million ডলার প্রত্যেকদিন সে খরচ করেছিল।

কিছু কিছু political party… আমার মনে হয় সমস্ত political party-রই IT cell আছে। কারো বড়, কারো কম, যার যেমন টাকা সেই অনুযায়ী আর কি। তারা নানান রকমের content তৈরি করে, মিথ্যে বা অর্ধসত্য, এ রকম content তৈরি করে কিন্তু social media-য় ছেড়ে দিচ্ছে। Social media-য় ছেড়ে দিয়ে যেটা করছে, সেটা দিয়ে কিন্তু জনমত তৈরি করতে চাইছে। মানুষজনকে ভুল বোঝানো হচ্ছে। এমন কি, যখন কেও, কোনো মানুষ, rational কোনো কথাবার্তা বলছে, সেই লোকটাকে demonize করে দেওয়া হচ্ছে। তারা ঝাঁকে ঝাঁকে তার anti-post করছে এবং সেই লোকটা কিন্তু সাধারণ মানুষের perspective থেকে… ওই ভাবে মানুষের কাছে project করা হচ্ছে যে, “দেখুন এরা actually এ রকম!”।

এবং তাদের দেখে (মানুষ) ভাবছে যে এদেরকে bully করা যায়।

দেখ, অমর্ত্য সেন এমন একজন ব্যক্তি, যার contribution সমাজের প্রতি কী সেটা যারা একটু পড়াশোনা করেছে, একটু update রাখে, তারা জানে। কিন্তু সেই রকম মানুষ সম্বন্ধে এমন একটা perception তৈরি করার চেষ্টা করেছে (যে) তিনি শুধু অর্থনীতির কথাই বলবেন। আমরা জানি অমর্ত্য সেনের সমাজ সম্বন্ধে কী ধরণের বক্তব্য আছে, তার কী লেখা লিখি আছে কিন্তু এ রকম কথা বলা সম্ভব হচ্ছে। অরুন্ধতী রায়। উনি কতটা এই establishment বা সমাজের নিচু স্তরের মানুষদের নিয়ে লেখা লিখি করেছেন! তাকে একদম দেগে দেওয়া হচ্ছে “Naxalite” বলে! আমাদের media-তে বলা হচ্ছে সেটা! আমাদের সমাজে কিছু মানুষ আছেন যারা প্রতিষ্ঠিত। যাদের আমরা জ্ঞানী গুণী মানুষ হিসেবে চিনি জানি। এবার (তারা) এই ধরণের চিন্তাভাবনা endorse করছে। এবং সেই ধারণাগুলো তারা খুব intentionally বা খুব সাবলীল ভাবেই যদি social media-তে কোথাও আনেন, এই মানসিকতার লোকজন বা IT cell-এর লোকজনই কিনা, তারা কিন্তু এই মানুষজনকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরছে। Idol করে দিচ্ছে। নিজেরা আর খুঁজতে যাচ্ছে না। “অমুক লোক বলেছে!”। সেটা refer করছে। “দেখুন ইনিও তো এ রকম বলছেন। তাই এই কথাগুলোই হয়তো ঠিক।”।

এই ধরণের celebrity যাদের প্রচুর fan following, তাদেরকে বলা হয়েছিল যে, “আমাদের directly (ভালো) বলতে হবে না কিন্তু একটু হালকা হালকা করে আপনি, government কোনো ভালো কাজ করেছে হয়তো, সেটাকে বাড়িয়ে চারিয়ে বলতে হবে আর opposition-কে একদম ঝেড়ে দিতে হবে।”। যে কোনো debate এখন ভীষণ ভাবে রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে হচ্ছে।

এটাতে যেটা হচ্ছে সেটা হল মানুষকে actually divide করে দেওয়া হচ্ছে। কোনো মতামত যদি থাকে, তুই সেটা actually বলতে পারবি না। বলবি না। কাটিয়ে চলে যাবি। ধর বাসে বা কোনো public জায়গায়, কোনো discussion কোনো জায়গায়। সেখানে তুই কিছু কথাই বলতে যাবি না।

একজন, তার যদি বিপরীত একটা মতামত পোষণ করে অন্য কেও, তার সাথে মিশছেই না। মিশবেই না। এটা রাজনীতি থেকে হয়তো শুরু হয়েছে কিন্তু এটা রাজনীতিতে শেষ হবে না।

হ্যাঁ, এটা তো একটা strategy। Social media-তে এমন অনেক কিছু memes আসে, যেগুলো political। Absolutely political। কিন্তু কোনো political logo থাকে না। যে share করছে সে কিন্তু বলতে চাইছে যে, “দেখো আমি কিন্তু রাজনৈতিক কথা বলছি না। এটা তো commonly share হয়েছে। এটা সাধারণ ব্যাপার।”। সেটা থেকে কিন্তু আমাদের দেশে এবং আমেরিকাতেও একই ভাবে Pappu, Crooked Hillary, এ সব concept তৈরি হয়ে গেছিল।

তারা এ রকম মনে করছে যে, “এটা হয়তো আমার চারপাশের যে মানুষ, তাদের মতামত।”।

এখন যেটা হয়ে গেছে যে মানুষকে সত্যিটা ঘেঁটে দাও। গুলিয়ে দাও। আর তার সাথে যেটা করা হচ্ছে যে লোকের সাথে লোকের বিরোধ লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এবং তারা সেই জিনিসটা নিয়ে ঝগড়া করতে থাকুক! কয়েক সপ্তাহ চলতে থাকুক!

পরিস্থিতিটা কী, সেটা mainland-এ আসতেই দিচ্ছে না। এবং mainland-এর যে লোকজন, তারা নিজেদের মধ্যে বিতর্কে জড়িত। “এটা ভালো হয়েছে!”। একজন বলছে …

এরপর বোধ হয় আর fair election হওয়া সম্ভব নয়। মানুষের যে জনমত তৈরি হবে, যে জায়গা থেকে, সেই জায়গাটা তো ভীষণ ভাবে manipulated। বলতে পারে যে, “না! সমস্ত রাজ্যেই তো খুব, হিংসা ছাড়া, খুব স্বচ্ছ vote হচ্ছে। মানুষজন দলে দলে গিয়ে vote দিচ্ছে।”। আমি ধরে নিচ্ছি হচ্ছে। কিন্তু মজাটা কোথায় জানিস তো? পরীক্ষায় যে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে, সে cheating-ও করছে না। কিন্তু মজার বিষয়টা হচ্ছে সে question-টা set করে এসেছে বাড়ি থেকে। তারপর পরীক্ষা দিচ্ছে।

“একটা elite class এরা”, “এরা যে non-elite” — এই চিন্তা ভাবনাটা শুরুই হচ্ছে English-এর ওপরে। যারা English-এ ভালো কথা বলে, তাদের ওপর একটা negative bias তৈরি হচ্ছে। শিক্ষিত কিনা সেটা তো অনেকদিন ধরেই determine করে তোমার English, কত fluently বলো।

কী রকম ভাবে আসে আমি বলছি। তারা তো খুব বড়সড় university-তে পড়াশুনো করেন বা বিদেশী কোনো university-তে পড়ান। তারা আমাদের দেশের গরিব মানুষ, ground reality, সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের feelings — এগুলো বুঝবে কি করে? সেগুলো তাদের বোঝার কথা নয়। তারা শুধু ওই ঠান্ডা ঘরে বসবে। গরম গরম বক্তৃতা করবে। ওদের কথার মধ্যে কোনো সারবত্তা নেই। কোনো reality নেই। এই perception-টা তৈরি করা হয়েছে এবং “কে বলছে?”, “তার কী background?” — সেই নিয়েই মানুষ বেশি মাথা ঘামাচ্ছে। “কী বলছে” আর সেটা একেবারেই important থাকছে না। আর কেও যদি ভালো ইংরেজিতে কথা বলে তাহলে এ রকম ভাবেই ভেবে নিচ্ছে যে mass-এর সাথে disconnected। Ground reality-র সাথে কোনো যোগাযোগ নেই।

ধর, যেটা চিন্তা করতে হয়, একটু গভীরে ভাবতে হয়, একটু গম্ভীর সমস্যা — সে সেটা বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে না। তাকে যদি একটু sentimental কথাবার্তা বলে দেওয়া হয়, রেগে যাবে…

একটু স্বাচ্ছন্দ্যে আছেন, প্রতিষ্ঠিত জায়গায় রয়েছেন, তাদেরকে একটু গালাগাল করে গর্ব হচ্ছে। আর সেই জায়গা থেকেই, সেই লোকগুলোর identity এতটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে যে তারা যখন কোনো বিষয় নিয়ে criticize করেন তখন যেটা করা হয় খুব intentionally, তাকে পুরনো কোনো ঘটনা নিয়ে আক্রমণ করা হয়। “তখন আপনি কেন বলেননি?”। এবং সেই বিষয়ে আমার খুব recently (দেখা) একটা debate-এ চন্দ্রিল ভট্টাচার্যের একটা appropriate (কথা)। হয়তো উদাহরণটা একেবারেই hypothetical, ওর মস্তিস্কপ্রসূত, কিন্তু আমি ভীষণ relate করতে পেরেছি। নির্ভয়া কাণ্ডে একজন মানুষ festoon নিয়ে প্রতিবাদ করতে গেছে। তাকে রাস্তায় একজন লোক দাঁড় করিয়ে বলছে, “আপনি যে এই প্রতিবাদ করতে যাচ্ছেন, এই অমুক অমুক অমুক দিনে হয়ে যাওয়া এই rape-গুলোর কি প্রতিবাদ করেছেন?”। সে তখন আমতা আমতা করে বলছে, “না, ঠিক (করা) হয়নি তো।”। “বাড়ি চলে যান!”। এই জায়গায় চলে গেছে।

গোটা প্রতিবাদ করার দায়টা, একটা গোটা সমাজ, এত এত লোক থাকতে, করতে হবে শুধু এই কজন গুটিকয়েক লোককে!

একজন মানুষের বক্তব্য। সেটাকে নিয়ে কেও যদি criticize করে, এ রকম situation আমি দেখি যে সে ওই criticism-টাকে personally নিয়ে নেয়। এবার সেখানে যদি কোনো একটা বিতর্ককে কেও personally নিয়ে সেটার সেই অনুযায়ী react করে, তাহলে তো বিষয়টাই ধামাচাপা পরে গেল। ব্যক্তিগত ঝগড়া হয়ে গেল, না?

কাওকে যদি তুই “অশিক্ষিত” বলে গালাগাল দিস, সে তাতে রেগে যাবেই!

হ্যাঁ, treatment refuse করবে তার সাথে। তার problem-টা সে solve করতে চাইবে না। সে আরো…

রাভিশ কুমার, Ramon Magsaysay Award পায়। এবং সেই acceptance speech-এ একটা inequality-র কথা বলে। Knowledge inequality। সবার সেই privilege-টা থাকে না। সে পড়াশোনা করবে, সব কিছু জানবে! ধর কেও একজন, কী কী জিনিস সে জানে না, সেটাও সে জানে না। তাহলে তো তাকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। যখন তুমি দেখতে পাচ্ছ সামনের লোকটা জানে না, তুমি সেটা বলবে না তাকে। আশ্চর্য একটা superiority নিয়ে। সেটাতে একটা অসুবিধে হয়ে যায়।

Recent একটা কথা খুব মনে হচ্ছে। একটা speech-এ দেখছিলাম কানহাইয়া বলছিল। আসলে যারা সজাগ, যারা সজাগ নয়, তাদের সজাগ করে তোলেনি। এই দায়টা কিন্তু ভয়ংকর। একজন মানুষ যদি বুঝতে পারে যে এটা ভুল হচ্ছে…

Misinformation হচ্ছে।

Misinformation বলতে পারি বা একটা ভুল ধারণা তৈরি করা হচ্ছে। শুধু information-ও অনেক সময় না। একটা ধারণাও তো তৈরি হয়। সেই ধারণাটা মিথ্যে। হয়তো সে যদি বলে সেটা নিয়ে, criticize হতে পারে, troll হতে পারে জানে। তা সত্ত্বেও সে যদি আশা ছেড়ে দেয়, “না, তাহলে বলব না। যা হচ্ছে হোক।”। এটা যদি হতে থাকে তাহলে তো betterment-এর কোনো আশা নেই। আমার মনে হয় না।

Bully-টা যে শুধু এক দিক থেকে হয় তা কিন্তু নয়। তারা যে রকম যারা elite, তাদেরকে এ রকম attack করছে, উল্টো দিকের bully-টাও হচ্ছে। তারা ভাবছে যে তাদের কাছে knowledge-টা একটা proprietary জিনিস। সেটা open-source নয়। আমি তোমাকে share করব না। আমার মনে হয় এটা তাদের মধ্যেও একটা insecurity কাজ করে।

একটা মানবিকতার জায়গা খুব দরকারি। সে হয়তো আমি নই। তার সাথে হয়তো আমার কোনো দিন সাক্ষাতই হয়নি। কিন্তু যদি তার সমস্যাগুলো আমি জানতে না পারি, সমস্যাগুলো জানার চেষ্টাই না করি, তাহলে তো খুব স্বাভাবিক ভাবেই — যে রকম ভাবে আমাদের সমাজ react করছে — বাইরে থেকে “ও রকমই হওয়া উচিত! ঠিক হয়েছে!” — এই ধরণের কথাই বেরিয়ে আসবে। আমি যদি সত্যি responsibility না নি তাহলে তো এই সমস্যাটা থাকবেই। সে আমি elite, non-elite, শিক্ষিত কতটা, অশিক্ষিত কতটা এগুলো পরে আসছে। আসল ব্যাপারটা ঘটে নেওয়া অন্যায়। আমার কাছে যদি সত্যিটা এসে পৌঁছয়।

Media Rumble বলে একটা অনুষ্ঠান হয়। সেখানে স্বারা ভাস্করকে জিজ্ঞেস করা হয়, “তোমাকে তো এত লোকে এত কথা বলে, real life-এ কি তোমার সাথে এ রকম হয়?”। সেই প্রসঙ্গেই, সেই আলোচনা থেকে একটা কথা উঠে আসে। এটা একটা phenomenon। Online আছো, তখন তোমার inhibition-গুলো অনেক কম থাকে। তোমার আড়ষ্টতা অনেক কম থাকে। তুমি যাকে তাকে কান ধরে টেনে বোঝাতে পারো। “তুমি ভুল, আমি ঠিক” — এই ধরণের কথা। কিন্তু তারা real life-এ গিয়ে বলবে না। একটা গল্প আছে। জোয়েল স্টেন বলে একজন reporter ছিল। সে যখনই কিছু post করে, regularly মেগান বলে একজন, প্রচন্ড troll করে। এবার তার reply-এ জোয়েল একদিন বলে যে, “চলো, তোমাকে আমি lunch-এ নিয়ে যায়!”। এবং জোয়েলকে চমকে দিয়ে মেগান তার সাথে lunch-এ চলে যায় এবং lunch-এ গিয়ে যখন মেগানের সাথে দেখা হয়, মেগান কোনো কিছুই করে না যেগুলো ও করবে বলেছিল online-এ। তখন সে বলে যে, “তুমি এ রকম করছ না কেন, তুমি তো এ রকম বলেছ!”। তখন মেগান বলেছে যে, “তুমি ভালো আছো, এটা আমার ঠিক কষ্ট হচ্ছে মানতে। ওই জন্য তোমাকে আমি ওই ভাবেই বলব কিন্তু তার মানে এটা নয় যে আমি সত্যি সত্যি গিয়ে তোমার নাকটা ফাটিয়ে দেব।”।

কিছু ধারণা তৈরি হচ্ছে। মানুষের কিছু trend হয়ে যাচ্ছে যার part হতে গিয়ে মানুষ মানুষকে এ রকম গালাগাল করছে, বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। আসলে মানুষ যদি personal সাক্ষাতে যায়, এ রকম হচ্ছে না।

হ্যাঁ, কিন্তু আমার আরেকটা জিনিস মনে হয় যে পুরো দায়টা media বা social media-কে দিলে হয় না।

একটা জায়গা তো খুব দরকারি যে media বলতে আমরা কি শুধু ওই news channel-গুলোকে বুঝি? তা তো নয়। আমার সমাজের এই মুহূর্তে যে cultural কাজগুলো হচ্ছে, cinema বল, music বল, সেগুলো তো media-রই part, না? ঘুরে ফিরে কথাবার্তায় আসছে আমি দেখেছি কিন্তু একটা আদ্যন্ত! এমন কিছু ছবি যেগুলো কিন্তু শুরু থেকে শেষে একটা political ছবি। সেখানে আমার সমাজের যে পরিস্থিতি সেটা নিয়েই।

এই politics cinema-তে আসবে কি আসবে না, সেটা নিয়ে একটা podcast শুনছিলাম। সেখানে নীরাজ বলে যে, “Political cinema আলাদা করে দাগিয়ে দেওয়া যায় না। Political cinema মানে সেখানে রাজনৈতিক নেতা থাকবে, এটা মানেই political তা নয়।”। Political মানে (যে রকম আমরা বলছিলাম) মানুষের কথা বলবে।

একটা recent আনন্দবাজারের লেখাও পড়ছিলাম যে যখন এই দেশে বা এই রাজ্যে mainly — আমি গণনাট্যের সময়কার কথা বলছি — তখন কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের যে সমস্ত শিল্পী মানুষজন, গ্রামের চন্ডীমণ্ডপে গিয়ে একেবারে খুব খারাপ infrastructure-এ নাটক করেছে। সেই সমস্ত মানুষের কাছে পৌঁছনোর জন্য।

এই যে mob lynching নিয়ে একটি ছেলে কবিতা বলেছে তোকে বললাম, সে কবিতাটা কিন্তু সে আজকে বলেনি বা এক মাস আগে বলেনি। সেই video-টা পড়ে ছিল। এইগুলো কি হয়, বোধ হয় একটু সময় লাগে।

ভাবতেই হবে যে এই সমস্যা, যে সমস্যাটা নিয়ে আমরা throughout আলোচনা করছি, এগুলোর থেকে বেরিয়ে আসতে গেলে, এগুলোকে কমাতে গেলে, দায়টা কিন্তু সমাজের প্রত্যেকটা স্তরের মানুষের কাছে আছে। আমার কাছের যে ছবিগুলোর কথা মনে পড়ে, সেগুলো কিন্তু সেই সময়কার রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে তৈরি হওয়া। এবং এই যারা ছবি বানাচ্ছেন, কত box office income হল, সেই চিন্তাধারা নিয়ে যদি ছবি বানাতে যায় তাহলে কিন্তু ফি বছরে একটা করে দেশাত্মবোধক cinema তৈরি হবে। একটা করে নয়, এখন বোধ হয় বেশ কয়েকটা করে হয় এবং সেগুলো নাকি বিশাল income-ও করে। ভালো কথা। আমার তা নিয়ে কোনো অসুবিধে নেই কিন্তু সেখানে সত্যিটা কি আসছে? দেশ মানে আমার কাছে যেটা, যেটা নিয়ে আমরা কথা বলা শুরু করেছিলাম। একটা দেশ মানে তো সেখানকার মানুষজন। সেখানকার মানুষের সমস্যা। মানুষ কোথায় struggle করছে? আমার দেশের সংখ্যালঘুরা কোন জায়গায় রয়েছে?

এই episode বিষয়ক আরও কিছু জানা আছে কি? আমাদের mail করে পাঠাও!

📧 mail@triangularvishon.com

--

--

Triangular Vishon
0 Followers

A podcast in Bengali on things we love and ideas we care about. www.triangularvishon.com